মীর রমজান আলী’র রচনাসমগ্র
ঐতিহ্যবাহী বিক্রমপুর অঞ্চলের বিখ্যাত সব ব্যাক্তিবর্গের পাশাপাশি অ-বিখ্যাত এক লোক। একদম অখ্যাতও বলা যাবে না তাঁকে। সাধারণের চেয়ে অনেকটা অগ্রসর। ইতিপূর্বেকার স্মরণ অনুস্ঠানে প্রকাশিত স্যুভেনিরের এক লেখায় তাঁকে অসাধারণ অ অনন্য সাধারণ এই ভূষিত করা হয়েছে। তিনি মীর রমজান আলী,এলাকার বনেদী মীর পরিবারের সন্তান। পৈতৃক দিক থেকে যেমনি,ডিপাটি বাড়ীর মাতুলালয়ও তেমনি ধন-সম্পদ,মানসম্মান,শিক্ষাদীক্ষা ও আভিজাত্যে ছিল অগ্রণী ভূমিকায়।
তাঁর জন্ম ১৯৪৮ সালের ৫ আগস্ট,ভারত বিভক্তির কছর খানেক পরে।জন্মকালে চন্দ্রামাস ছিল রমজান। ধর্মপ্রাণ মা-বাবা তাই তাঁর মূল মধ্যনাম হিসেবে এই রমজান শব্দটিকেই পছন্দ করেন। অতঃপর পারিবারিক ঐতিহ্যানুযায়ী আগে-পিছে মীর ও আলী সংযোগে তিনি হয়ে যান মীর রমজান আলী। বাবা-মা যথাক্রমে মীর আহসান আলী ও আয়জুন্নেসা খাতুন,বর্তমানে পরলোকগত। ব্যাবসায়ী পরিবারে ৯ ভাই-বোনের মধ্যে ৪র্থ মীর রমজান আলীই কেবল বাণিজ্যতরী বিক্রমপুর এজেন্সীর স্থায়ী নোঙর গেঁড়েছিলেন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে, কর্ণফুলীর পশ্চিম তীরে।:উল্লেখ্য,ভাই-বোনদের আর সকলেও স্ব স্ব ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত।
লেখাপড়া ঢাকার পোগোজ হাইস্কুলে মাধ্যমিক,চট্টগ্রামের সিটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিকের সিঁড়ি বেয়ে গ্রাজুয়েশনের নাগাল পান নারায়ণঞ্জের তোলারাম কলেজ গিয়ে।
বিয়ে করেন দুর্ভিক্ষের বছর,১৯৭৪-এর ২৮ এপ্রিল। তখন তিনি ২৬ বছর বয়সের টগবগে যুবক।মুন্সীগঞ্জ-বিক্রমপুরের লোহজং থানার জমিদার পরিবার,
ডাক্তার-তনয়া ডা. রওশন আক্তার (নামজা) তাঁর সহ
৳ 650
Reviews
There are no reviews yet.